সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলি একদিকে যখন দাবি করছে যে নন-ব্যাঙ্কিং ফিন্যান্স সংস্থা (ANBFC) এবং ডিজিটাল ঋণ পরিষেবা অ্যাপ পরিচালনাকারী ফিনটেক সংস্থাগুলির অসুরক্ষিত ঋণের পরিমাণ চড়চড় করে বাড়ছে, তখন দেখা যাচ্ছে যে তারাই অসুরক্ষিত ঋণের পর্বত চূড়ায় বসে রয়েছে। যা ব্যাঙ্কগুলির ঋণ আদায়ে চাপ বাড়িয়েছে।
একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশের সরকারি ও বেসরকারি ব্যাঙ্কগুলির বাজারে ছড়িয়ে থাকা ১৩.৩২ লক্ষ কোটি টাকার মোট ঋণের সাত শতাংশই অসুরক্ষিত ঋণ। যার পরিমাণ ৯৩,২৪০ কোটি টাকা। অর্থাৎ, কোনও গ্যারান্টার ছাড়াই যে ঋণ দেওয়া হয়েছে। এগুলি মূলত ব্যক্তিগত ঋণ বা পার্সোনাল লোন।
[আরও পড়ুন: ফের মহানুভবতার পরিচয় দিলেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো! কিন্তু কীভাবে?]
ব্যাঙ্কের ভাষায় এগুলিকে স্পেশাল মেনশন অ্যাকাউন্ট (SMA) বলা হয়। এর তিনটি ভাগ রয়েছে– এসএমএ-০, এসএমএ-১ এবং এসএমএ-২। ২০২৩-এর ৩১ মার্চের হিসাবে সরকারি ব্যাঙ্কে এসএমএ মোট ঋণের ৯.৯ শতাংশ, যেখানে বেসরকারি ব্যাঙ্কে চার শতাংশ। কেয়ার রেটিং-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, সরকারি ও বেসরকারি ব্যাঙ্কে এসএমএ-০, এসএমএ-১ এবং এসএমএ-২ ক্যাটেগরিতে অসুরক্ষিত ঋণের পরিমাণ মোট ঋণের ৭ শতাংশ।
[আরও পড়ুন: ৫ কোটি টাকা হাতিয়ে দিল্লিতে গা ঢাকা, অনলাইন শপিং করতে গিয়েই জালে বাবা-ছেলে]
Source: Sangbad Pratidin